সোমবার ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সংবাদ শিরোনামঃ

শিক্ষকের মর্যাদায় ‘শেখ রাসেল’ ছাত্রসমাজের অনুকরণীয়:

আপডেটঃ ৩:০৬ অপরাহ্ণ | অক্টোবর ১৯, ২০২১

নিউজ ডেস্কঃ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) চেয়ারম্যান আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেছেন, শিক্ষক অনুগত একজন শিক্ষার্থী ছিল শেখ রাসেল।খুবই সহজ-সরল ও মিশুক শিশু রাসেল সকলের সঙ্গে হাসিখুশি মুখে কথা বলত।বেশ আন্তরিক ছিল শিক্ষকদের যথাযথ সম্মান প্রদর্শনেও।তার গৃহশিক্ষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন অনার্সের শিক্ষার্থী গীতালি দাশগুপ্তাকে সর্বদা শ্রদ্ধা করত।বাসার রেফ্রিজারেটর থেকে খাবার এনে শিক্ষককে আগে আপ্যায়ন না করে পড়তে বসত না শিশু রাসেল।শিক্ষকের মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল ছাত্রসমাজের অনুকরণীয়।গতকাল সোমবার (১৮ অক্টোবর) শেখ রাসেলের ৫৮ তম জন্মদিন উপলক্ষে রাজশাহী প্রেসক্লাব ও জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদ আয়োজিত এক সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী প্রেসক্লাব ও জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদ সভাপতি সাইদুর রহমান।

সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আসলাম-উদ-দৌলার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধের তথ্য সংগ্রাহক ওয়ালিউর রহমান বাবু, জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদের সহঃ সভাপতি সালাউদ্দীন মিন্টু, প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক আমানুল্লাহ আমান, জেলার বাগমারার প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা আবুল হোসেন প্রমুখ।

সমাবেশে ঢাবি সাবেক ভিসি আরেফিন সিদ্দিক আরো বলেন, শেখ রাসেল নামটি সবকিছুর উর্ধ্বে।তার গৃহশিক্ষক ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৭৫ সালের ১৪ আগষ্ট সন্ধ্যা পর্যন্ত পড়িয়েছিলেন তাকে।তার স্মুতিচারণেও ফুটে উঠে রাসেলের অনন্য গুণ।ফ্রিজ থেকে মিষ্টি, পিঠা, কেকসহ বিভিন্ন খাবার এনে শিক্ষককে দিয়ে বলত, “ম্যাডাম আগে এগুলো খাবেন, তারপর পড়ালেখায় বসব।

” আজ শেথ রাসেল বেঁচে থাকলে মানবতাবোধসম্পন্ন একজন নেতা হতেন।এদিনের সমাবেশে নগরীর খাদমুল ইসলাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক শাহানারা বেগম, মেরিনা আক্তার, জননেতা আতাউর রহমান স্মৃতি পরিষদের সদস্য এমএ মাজেদ, রাকিবুল হাসান শুভসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

IPCS News : Dhaka. জি এম হাসান ই-সালাম বাবুল : রাজশাহী।