বিডিসি মনোহরদীতে সহকারি অধ্যাপক ডাঃ সানজিদা মাহমুদ ঈশিতা ফুলেল শুভেচ্ছায় ভূষিত।
আপডেটঃ ৩:৪৭ অপরাহ্ণ | নভেম্বর ১৪, ২০২১
নিউজ ডেস্কঃ
দিঘাকান্দী এতিহ্যবাহী ভূইয়া পরিবারের বউ সহকারি অধ্যাপক ডাঃ সানজিদা মাহমুদ ঈশিতার স্থান ভূইয়া পরিবার এবং (বিডিসি) কর্মকর্তাবৃন্দ ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে বাড়িয়েছে মান।সাথে শক্তি জুগিয়েছে চর্ম, যৌন, রোগের বিশেষজ্ঞ খ্যাতিমান ডাঃ স্বামী মোঃ ওয়াহিদুল হাসান গুনি পিতার গুনি সন্তানের হাতে তুলে দিয়েছে মানব সেবার ও মানব কল্যাণের এক উল্লেখ যোগ্য স্থান প্রতিষ্ঠান।সাথে রয়েছে স্বস্তির নিশ্বাস ফেলার অপূর্ব নীড়।বিডিসি ডাঃ সজীব চত্তর।জ্ঞানী ও গুনিজন সাংবাদিক সাহিত্যিক রাজনীতি নেতৃবৃন্দ সাথে আসে খানিক পর পর এলাকার জনসাধারণ।মনোহরদী থানা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি প্রয়াত চেয়ারম্যান শুকুন্দি ইউনিয়ন পরিষদের মরহুম আঃ গফুর ভূইয়া সুযোগ্য সন্তান সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা বিশিষ্ট সমাজসেবক এবং আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক নক্ষত্র আওয়ামীলীগের প্রতিটি দূর্যোগ মহুর্তে সহয়তা কারী আওয়ামীলীগকে টিকিয়ে ও বাঁচিয়ে রাখার এক কঠিন পরিলক্ষিত নৌকার মাঝি জনাব মোঃ আঃ খালেক ভূইয়া।
মনোহরদী উপজেলার আওয়ামীলীগ কার্যালয় এবং শুকুন্দি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের জমিদাতা।যিনি (কোভিড-১৯), মহামারি করোনা ভাইরাসের দূর্যোগ মহুর্তে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বনে এবং মাননীয় সফল শিল্পমন্ত্রী এড. নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন সাহেবের দিক নির্দেশায় নিজ তহবিল থেকে প্রায় ৭ লক্ষ টাকার মত খরচ করেন।
করোনা আক্রান্ত, কর্মবঞ্চিত, হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীদের মাঝে নিজের এলাকা সহ প্রতিটি ইউনিয়ন পৌরসভা ৯টি ওয়ার্ড সহ উপজেলা বিভিন্ন এলাকার মানুষের মাঝে চাল, ডাল, লবণ, চিনি, পেঁয়াজ, আলু, সেমাই তৈল, খেজুর ও করোনা সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ করেন।এবং উক্ত কর্মকান্ডে উল্লেখ যোগ্য ভূমিকা রাখেন। পরিস্থিতিকে মোকাবেলা করতে সক্ষম হন।
তাঁহার এই অবদানের জন্য জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন সংস্থা থেকে মানব সেবায়, জনসেবায়, চিকিৎসাসেবায় এবং কোভিড-১৯ এর পাদুর্ভাব মোকাবেলার জন্য সার্টিফিকেট সহ সম্মাননায় পদকে ভূষিত হয়েছেন।
তাঁরই চর্ম, যৌন রোগের খ্যাতিমান কৃতি সন্তান ডাঃ মোঃ ওয়াহিদুল হাসান ভূইয়ার স্ত্রী সহকারী অধ্যাপক ডাঃ সানজিদা মাহমুদ ঈশিতা এমবিবিএস (স্বাস্থ্য) এর পদোন্নতি এবং বিডিসিতে আগমন উপলক্ষ্যে ভূইয়া পরিবার কৃর্তক বিডিসি ডাঃ সজীব চত্ত¡রে ছোট পরিসরে সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।
পরিশেষে বিডিসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক পিতা তাদেরকে বলেন তোমরা ব্যাগ্র পরিবারের সন্তান (দাদা চেরাগ আলী বাগা এবং মরহুম গফুর ভূইয়া পরিবারের সন্তান) তোমাদের হারাবার কিছুই নেই এই পরিবারের অবদান যুগে যুগে অম্লান হয়ে থাকবে।
এবং তোমরা এই প্রতিষ্ঠানকে স্বজনে লালন-পালন করে সমাজসেবায় নিজেদেরকে নিয়জিত রাখবে।এই আর্শিবাদ কামনা করে পিতা তুলে দিয়েছেন পুত্র এবং পুত্র বধূর হাতে প্রতিষ্ঠান সুরক্ষার চাবিটি।
IPCS News : Dhaka : মোঃ তাজুল ইসলাম বাদল, প্রতিনিধি-মনোহরদী, নরসিংদী।