নিরাপত্তা চেয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করলেও ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ
আপডেটঃ ১২:১২ অপরাহ্ণ | নভেম্বর ০৫, ২০২৩
নিউজ ডেস্কঃ
রাজশাহীঃ- হত্যার পরিকল্পনা জেনে নিরাপত্তা চেয়ে তৎক্ষনাৎ নিরাপত্তা চেয়ে থানায় লিখিত অভিযো করলেও কোন ব্যবস্থা নেননি থানা পুলিশ।এর থেকে নিরাপত্তা হীনতায় ভুগাছেন তাজনুভা তাজরীন (অভি) নামের একটা নারি।তিনি বলেন, জরুরী কাজে রাজশাহীর সাহেব বাজারে গিয়ে তিনি জানতে পারেন তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছে।বিষয় জানতে পেরে তৎক্ষনাত স্বশরিরে বোয়ালিয়া মডেল থানায় গিয়ে নিরাপত্তা চেয়ে জিডি করেন তাজনুভা তাজরীন।সেই সাথে, সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে পরিকল্পনাকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণেরও অনুরোধ করেন তিনি।শুক্রবার (৩ নভেম্বর) বোয়ালিয়া মডেল থানায় তিনি জিডি করেন।জিডি নং ২০২।জানা যায় তাজনুভা তাজরীন রাজশাহীর একটি দৈনিক পত্রিকায় ক্রাইম রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত আছেন।তাজনুভা তাজরীন (৩৯) শিরোইল এলাকার মৃত ইব্রাহিম আলীর মেয়ে।
অভিযুক্তরা হলেন,তালাইমারী এলাকার ওসমান আলীর ছেলে মোহাম্মাদ আলী জনি (৪৫), পাঠানপাড়া এলাকার মশিউর (৩৫) সহ আরও কয়েকজন।থানার জিডি ও ভুক্তভোগির নিকট থেকে জানা গেছে, ২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যে ৭টায় রাসিক ২৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর অফিসে পারিবারিক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে এক সালিশের আয়োজন করা হয়েছিল।
যেখানে, তাজনুভা তাজরীন ও তাঁর স্বামীর পারিবারিক বিষয়ে এক সমাধান হবে।সেই সালিশে তাজনুভা তাজরীনের স্বামীকে উপস্থিত হতে বাঁধা প্রদান করে মোহাম্মাদ আলী জনি।তাজনুভা তাজরীন জানান, সালিশে তাঁর স্বামীর অনুপস্থিতির কারণে সালিশ হয়নি।
পরে, রাত সাড়ে ৮টায় তিনি সাহের বাজারে গেলে জানতে পারেন তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করেছেন মোহাম্মাদ আলী জনি ও তাঁর কর্মচারী মশিউরসহ বেশ কয়েকজন।তাজনুভা তাজরীন বলেন, এই পরিকল্পনা সম্পর্কে সাহেব বাজারের ডালিম (৪২), শিরোইলের চাঁন (২৭) ও মিম (২৩) জানতে পেরে আমাকে অবগত করেন।
তারপর আমি থানায় সাধারণ ডায়রী করি।এবিষয়ে বোয়ালিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি সোহরাওয়ার্দী হোসেনের কাছে জানার জন্য তাকে ফোন করলে তিনি ফোন কেটে দেয়।
IPCS News : Dhaka : আবুল কালাম আজাদ : রাজশাহী।