কাহারোলে ১২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মেরামত দেড় কোটি টাকার কাজে অনেক নয় ছয়।
আপডেটঃ ৯:৫৪ অপরাহ্ণ | আগস্ট ২৩, ২০২২
নিউজ ডেস্কঃ
কাহারোল প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে উপজেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ের স্কুল লেভেল ইমপ্রুভমেন্ট প্ল্যান (স্লিপ) খাতে চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ হাজার করে মোট ৭২ লাখ টাকা ক্ষুদ্র মেরামতের জন্য ৪১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য ২ লাখ টাকা করে ৮২ লাখ টাকা অন্য দিকে খেলাধুলা সরঞ্জাম করাই বাবদ ১০টি স্কুলে দেড় লাখ টাকা করে ১৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয় সরকার।কিন্তু গত ৩০ জুনের মধ্যে বিল ভাউচার দিয়ে সব টাকা তুলে নেওয়া হলেও বেশির ভাগ বিদ্যালয়ে কোনো কাজ করা হয়নি।অভিযোগ উঠেছে কাহারোল উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ শাহাজান আলী বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক উপজেলা শিক্ষা কমিটির সংশ্লিষ্টরা ভাগ বাটোয়ারা করে নয় ছয় করেছেন।উপজেলা শিক্ষা কমিটির নির্দেশনা রয়েছে-এলজিইডি প্রাক কলন তৈরি করে ১৭ জুনের মধ্যে ৫০ভাগ কাজ করার পর সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটি রেজুলেশন সহ বিল ভাউচার করে সংশ্লিষ্ট অফিসে জমা দিবে।
এরপর উপজেলার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের এলজিইডি প্রতিনিধি বিদ্যালয় গিয়ে পরিদর্শন শেষে কাজের উপর প্রতিবেদন দিবেন।সেই প্রতিবেদনের উপর শিক্ষা কর্মকর্তা অথবা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তারা বিদ্যালয়ে গিয়ে কাজের অগ্রগতি ও গুণগত মান যাচাই করে যতটুকু কাজ হয়েছে তার বিল ছাড় দেবেন।কিন্তু নিয়মকে উপেক্ষা করে বিল ভাউচারে জমা দেওয়া হয়েছে।
বিদ্যালয়ে পরিচালনা কমিটির সভাপতিরা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকতা প্রতিটি স্কুলের টাকা তার ব্যাক্তিগত একাউন্টে জমা রেখেছেন।সেখান হতে চেকের মাধ্যমে স্কুলের প্রধান শিক্ষদের হাতে চেক দেন।নিয়ম মেনেই বিদ্যাল য়গুলোর মেরামতের কাজ করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন কাহারোল উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ শাহাজান আলী।
তিনি বলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বরাদ্দ থেকে কোনো অর্থ ভাগ বাটোয়ারা হয় নাই।আমি কারো কাছ থেকে উৎকোচ ও নেই নাই।
IPCS News : Dhaka : আব্দুস সালাম : দিনাজপুর।